আযান
আযানের কালেমা সমূহ
আযানের শব্দ (আরবী) | আযানের শব্দ (বাংলা) | আযানের অর্থ (বাংলা) | (অডিও) |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার | আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ – আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ |
Play |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার | আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ – আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ | Play |
أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই | Play |
أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই | Play |
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ | আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর রসূল | Play |
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ | আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর রসূল | Play |
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ | হাইয়া ‘আলাছ ছলা-হ’ | ছলাতের জন্য এসো |
Play |
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ | হাইয়া ‘আলাছ ছলা-হ’ | ছলাতের জন্য এসো |
Play |
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ | হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ | কল্যাণের জন্য এসো |
Play |
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ | হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ | কল্যাণের জন্য এসো |
Play |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার – আল্লা-হু আকবার | আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ – আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ |
Play |
لآ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই | Play |
ফজরের আজানে নিম্নবর্নিত ২ টা বাক্য বেশি ব্যবহৃত হয়
اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ | আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম | ঘুম থেকে ছলাত উত্তম | Play |
اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ | আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম | ঘুম থেকে ছলাত উত্তম | Play |
আযান ও ইকমাত এর মাঝখানের দোয়া আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন কবূল করেন। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই সময়টার মাঝে বেশিবেশি দুয়া’ করা।
আভিধানিক ও পারিভাষিক সংজ্ঞাঃ أَذَان ‘আযান’ শব্দটি আরবী এর অর্থ ঘোষণা, ধ্বনি (الإعلام)। পারিভাষায় শরী‘আত নির্ধারিত আরবী বাক্য সমূহের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ে উচ্চকণ্ঠে ছলাতের জন্য আহবান করাকে ‘আযান’ বলা হয়। ছলাতের জন্য মানুষকে আহ্বান করার একমাত্র মাধ্যম হলো আজান। জামাআতে ছলাত পড়ার জন্য আজান দেয়া সুন্নাত। কোন কোন ইমাম একে ওয়াজিব বা আবশ্যক বলেছেন।
আযানের ফযীলতঃ আযান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন ও প্রতীক।আযান দেওয়ায় (মুয়াজ্জিনের জন্য) রয়েছে বড় সওয়াব ও ফযীলত।মহান আল্লাহ বলেন,
– وَمَنْ أَحْسَنُ قَوْلًا مِّمَّن دَعَا إِلَى اللَّهِ وَعَمِلَ صَالِحًا وَقَالَ إِنَّنِي مِنَ الْمُسْلِمِينَ
অর্থঃ তার কথার চাইতে আর কার কথা উত্তম হতে পারে যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয় এবং নিজে সৎ কর্ম করে এবং বলে আমি মুসলমানদের একজন। [হামীম সিজদাহঃ ৪১/৩৩]
রাসুল (সঃ) বলেছেন,
“লোকে যদি আযান ও প্রথম কাতারের মাহাত্ম জানত, অতঃপর তা লাভের জন্য লটারি করা ছাড়া আর অন্য কোন উপায় না পেত, তাহলে তারা লটারিই করত।” [বুখারী ৬১৫, মুসলিম, সহীহ ৪৩৭নং]
“যে কোন মানুষ, জ্বিন বা অন্য কিছু মুআযযিনের আযানের শব্দ শুনতে পাবে, সেই মুয়াজ্জিনের জন্য কিয়ামতের দিন সাক্ষ্য প্রদান করবে।” (বুখারী ৬০৯ নং)
“কিয়ামতের দিন মুয়াজ্জিনগণের গর্দান অন্যান্য লোকেদের চেয়ে লম্বা হবে।” (মুসলিম, সহীহ৩৮৭নং)
“আল্লাহ প্রথম কাতারের উপর রহ্মত বর্ষণ করেন এবং ফিরিশ্তাগণ তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন। মুয়াজ্জিনেকে তার আযানের আওয়াযের উচ্চতা অনুযায়ী ক্ষমা করা হয়। তার আযান শ্রবণকারী প্রত্যেক সরস বা নীরস বস্তু তার কথার সত্যায়ন করে থাকে। তার সাথে যারা ছালাতের পড়ে তাদের সকলের নেকীর সমপরিমাণ তার নেকী লাভ হয়।” (আহ্মদ, নাসাঈ, সহীহ তারগীব ২২৮নং)
“যে ব্যক্তি বারো বৎসর আযান দেবে তার জন্য জান্নাত ওয়াজেব হয়ে যাবে। আর প্রত্যেক দিন আযানের দরুন তার আমল নামায় ষাটটি নেকী লিপিবদ্ধ করা হবে এবং তার ইকামতের দরুন লিপিবদ্ধ হবে ত্রিশটি নেকী।” (ইবনে মাজাহ্, দারাকুত্বনী,হাকেম, সহীহ তারগীব ২৪০নং)
আযানের জওয়াব
মুয়াজ্জিন যখন আযান দিবে তখন কোন প্রকার কথা না বলা এমনকি কোরআন তিলাওয়াত করতে থাকলেও চুপ থেকে আযান এর জওয়াব দেওয়া।
আযানের জওয়াব দেওয়া ওয়াজিব । মুয়াজ্জিন ‘আল্লাহু আকবার’ বললে, শ্রোতাও তার জবাবে ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। অর্থাৎ মুয়াজ্জিন আযানে যাযা বলবে শ্রোতা তাই বলবে শুধু মুয়াজ্জিন যখন হাইয়া ‘আলাছ ছলা-হ’ এবং হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ’ বলবে তখন বলতে হবে لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِالله ( লা-হাওলা অলা-কুওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ) অর্থাৎ আল্লাহর তওফীক ছাড়া পাপকর্ম ত্যাগ করা এবং সৎকর্ম করার সাধ্য কারো নেই। (মুসলিম, আবূদাঊদ, সুনান ৫২৭নং) ।
আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেন, “মুয়াজ্জিনকে আযান দিতে শুনলে তোমরাও তার মতই বল। অতঃপর আমার উপর দরুদ পাঠ কর; কেননা, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ এর বিনিময়ে তার উপর দশবার রহ্মত বর্ষণ করেন। অতঃপর তোমরা আমার জন্য আল্লাহর নিকট অসীলা প্রার্থনা কর, কারণ, অসীলা হল জান্নাতের এমন এক সুউচ্চ স্থান, যা আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে একটি বান্দার জন্য উপযুক্ত। আর আমি আশা রাখি যে, সেই বান্দা আমিই। সুতরাং যে ব্যক্তি আমার জন্য ঐ অসীলা প্রার্থনা করবে, তার জন্য আমার শাফাআত (সুপারিশ) অবধার্য হয়ে যাবে।” (মুসলিম, সহীহ প্রমুখ, মিশকাত ৬৫৭নং)।
অন্যত্র তিনি এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি মুয়াজ্জিনের পিছে পিছে আযানের বাক্যগুলি অন্তর থেকে পাঠ করে এবং ‘হাইয়া ‘আলাছ ছালা-হ’ ও ‘ফালা-হ’ শেষে ‘লা-হাওলা অলা-কুওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ’ (নেই কোন ক্ষমতা, নেই কোন শক্তি আল্লাহ ব্যতীত) বলে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে।
বিঃ দ্রঃ আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্ল-হ এর জবাব ও আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ। আমাদের অনেকেই এর জবাবে সল্লেল্ল-হু আলাইহি ওয়াসআল্লাম বলি যা সম্পূর্ণ ভুল।
আবার মুআযযিন ‘আসস্বলাতু খাইরুম মিনান নাউম’ বললে অনুরুপ বলে জওয়াব দিতে হবে। এর জওয়াবে অন্য কোন দুআ যেমন ‘স্বাদাকতা অবারিরতা বা বারারতা–’ বলার হাদীস নেই।
বিস্তারিত নিম্নে দেয়া হলোঃ
আযানের শব্দ (আরবী) | আযানের শব্দ (বাংলা) | আযানের জবাব (আরবী) | আযানের জবাব (বাংলা) |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার | اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার | اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার -আল্লা-হু আকবার |
أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ |
أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | أَشْهَدُ أَن لاَّ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ |
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ | أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ |
أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ | أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ | আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লা-হ |
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ | হাইয়া ‘আলাছ ছলা-হ’ | لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِالله | লা-হাউলা অলা কু ওঅতা ইল্লা বিল্লাহ্ |
حَيَّ عَلَى الصَّلاَةِ | হাইয়া ‘আলাছ ছলা-হ’ | لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِالله | লা-হাউলা অলা কু ওঅতা ইল্লা বিল্লাহ্ |
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ | হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ | لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِالله | লা-হাউলা অলা কু ওঅতা ইল্লা বিল্লাহ্ |
حَيَّ عَلَى الْفَلاَحِ | হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ | لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِالله | লা-হাউলা অলা কু ওঅতা ইল্লা বিল্লাহ্ |
اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার – আল্লা-হু আকবার | اللهُ أَكْبَرُ – اللهُ أَكْبَرُ | আল্লা-হু আকবার – আল্লা-হু আকবার |
لآ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ | لآ إلَهَ إِلاَّ اللهُ | লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ |
ফজরের আজানে নিম্নবর্নিত ২ টা বাক্য বেশি ব্যবহৃত হয়
اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ | আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম | اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ |
আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম |
اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ | আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম | اَلصَّلاَةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمِ | আসস্বলা-তু খাইরুম মিনান্ নাওম |
আযান ও ইকমাত এর মাঝখানের দোয়া আল্লাহ্ রব্বুল আলামীন কবূল করেন। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই সময়টার মাঝে বেশিবেশি দুয়া’ করা
আযান শেষের দো‘আঃ
আযানের জওয়াব দান শেষে প্রথমে দরূদ পড়বেন। [মুসলিম] অতঃপর আযানের দো‘আ পড়বে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন ‘যে ব্যক্তি আযান শুনে এই দো‘আ পাঠ করবে, তার জন্য ক্বিয়ামতের দিন আমার শাফা‘আত ওয়াজিব হবে’। [বুখারী, মিশকাত হা/৬৫৯]
আযান শেষ হলে মহানবী (সাঃ) এর উপর দরুদ পাঠ করতে হবে ও নিম্নে বর্ণিত দুআ পড়লে কিয়ামতে তাঁর সুপারিশ নসীব হবে।
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ- اَللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْد
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ছল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিঁউ ওয়া ‘আলা আ- লি মুহাম্মাদ কামা ছল্লায়তা ‘আলা ইবরা-হী-ম ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রা-হীম ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্ল-হুম্মা বা-রিক ‘আলা মুহাম্মাদিঁউ ওয়া ‘আলা আ-লি মুহাম্মাদ কামা বা-রক্তা ‘আলা ইব্রা-হীম ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রা-হীম ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ ।
অনুবাদ : ‘হে আল্লাহ! আপনি রহমত বর্ষণ করুন মুহাম্মাদ ও মুহাম্মাদের পরিবারের উপরে, যেমন আপনি রহমত বর্ষণ করেছেন ইবরাহীম ও ইবরাহীমের পরিবারের উপরে। নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসিত ও সম্মানিত। হে আল্লাহ! আপনি বরকত নাযিল করুন মুহাম্মাদ ও মুহাম্মাদের পরিবারের উপরে, যেমন আপনি বরকত নাযিল করেছেন ইবরাহীম ও ইবরাহীমের পরিবারের উপরে। নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসিত ও সম্মানিত’।
– اَللَّهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ، وَالصَّلاَةِ الْقَائِمَةِ، آتِ مُحَمَّدًانِ الْوَسِيْلَةَ وَالْفَضِيْلَةَ، وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَّحْمُوْدًا الَّذِىْ وَعَدْتَهُ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ দা‘ওয়াতিত তা-ম্মাহ, ওয়াছ ছলা-তিল ক্বা-য়েমাহ, আ-তে মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাযীলাহ, ওয়াব‘আছ্হু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদ্তাহ’ ।
অনুবাদ: হে আল্লাহ! (তাওহীদের) এই পরিপূর্ণ আহবান ও প্রতিষ্ঠিত ছালাতের তুমি প্রভু। মুহাম্মাদ (ছাঃ) -কে তুমি দান কর ‘অসীলা’ (নামক জান্নাতের সর্বোচ্চ সম্মানিত স্থান) ও মর্যাদা এবং পৌঁছে দাও তাঁকে (শাফা‘আতের) প্রশংসিত স্থান ‘মাক্বামে মাহমূদে’ যার ওয়াদা তুমি তাঁকে করেছ’।